লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন, ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার অধিকাংশ হাট-বাজারে গণশৌচাগার নেই।
ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখা হয় যত্রতত্রভাবে সংস্কারের অভাবে বেশ কয়েকটি হাট-বাজারের সেড ঝুঁকিপুর্ণ হয়ে পড়েছে। এ কারণে ক্রেতা ও বিক্রেতারা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
জানা গেছে, প্রতি বছর এসব হাট-বাজার ইজারা দিয়ে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় হয় সরকারের।
অভিযোগ উঠেছে, রাজস্ব আয়ের টাকা বাজারগুলোর উন্নয়নে ব্যয় করার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না। হাট-বাজারগুলোর চিত্র এতই করুণ যা চোখে না দেখলে বিশ্বাসই হবে না।
প্রতিটি হাট সপ্তাহে ২দিন বসে আর বাজার প্রতিদিনই বসে। এই হাট-বাজারগুলো বিভিন্ন এলাকা থেকে আসেন ক্রেতা-বিক্রেতা। তাদের জন্য কোন হাট-বাজারে গণশৌচাগার আছে, আবার কোথাও নেই। আর যেখানে আছে তার অবস্থাও একেবারেই নাজুক। বাজারের পানি নিষ্কাশনের নালাগুলো ময়লা-আবর্জনা পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে।